Friday, March 22, 2013

অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদের খুনিদের মারতে আমিও হয়ে যায় পার্টটাইম দালাল!!!!


আমাকে ফেসবুকে পেতে হলে নীচে ক্লিক করুন
..........................................................................................গতকাল ২১ মার্চ ছিল আমার ভাই সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদের তৃতীয় শাহাদাত বার্ষিকীঅনেকেই ভুলে গেছেনকিন্তু আমি ভুলিনিসেই ২০১০ সালের ২১ শে মার্চ সিলেট শহরে দিনে দুপুরে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিলতাঁর অপরাধ ছিল পিতা হিসাবে তিনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলেনপারিবারিকভাবে আমরা তাঁকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেছিআজ কোন রাখঢাক না রেখেই বলছিমাঝে মাঝে না আমারও মনে হয়, প্রিয় হারুন ভাইয়ের হত্যার খুনিদের মারতে আমিও হয়ে যায় পার্টটাইম দালালদরকার হলে হয়ে যায় ১৯৭১ সালের পরাজিত পাকিস্তানিদের দালাল,দরকার হলে হয়ে যাই ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমার পাশে এসে দাঁড়ানো মহান ভারত,কিন্তু পরে আগ্রাসী শক্তিশালী প্রতিবেশী সেই ভারতের দালালএমনকি বিবেককে বন্ধক রেখেও আমার মন চাই সেই অতিপরাক্রমশালী নব্য সাম্রাজ্যবাদী চীন কিংবা সেই আগের ইউরোপ-আমেরিকার দালাল হতেকিন্তু রাতভর চিন্তা করেও আমি কেন যেন একদমই পারি নাতাহলে আমি কি আসলেই খুব খারাপ খেলোয়াড়,নাকি আমি আসলে খেলতেই জানি না???????????????????????????????????????????????????????????????????????????? 

Thursday, March 21, 2013

সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদকে সিলেট শহরে গত ২১ মার্চ,২০১০ সালে প্রকাশ্য দিবালোকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল,তাইপৃথিবীর সব অভিশাপ সেই বর্বর খুনিদের এবং খুনিদের অর্থলোভী আশ্রয়দাতাদেরকে

সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদকে সিলেট শহরে গত ২১ মার্চ,২০১০ সালে প্রকাশ্য দিবালোকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। বর্বর খুনিদের বাঁচাতে তাঁর নিষ্পাপ,নিষ্কলঙ্ক চরিত্রের উপর মিথ্যে কলঙ্ক আরোপ করে তাঁকে,তাঁর নিরীহ পরিবারকে এবং শিক্ষক সমাজকে প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এই অপচেষ্টার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। পৃথিবীর সব অভিশাপ সেই বর্বর খুনিদের এবং খুনিদের অর্থলোভী আশ্রয়দাতাদেরকে। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক তদন্ত দাবি করছি। 
( মহামান্য প্রেসিডেন্ট মো. জিল্লুর রহমান এবং সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের শহীদ অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদের বিদেহী আত্মার শান্তির জন্য এই লেখা উৎসর্গ করছি। 

Saturday, September 8, 2012

দুঃখিত,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

দুঃখিত,বুয়েটের চলমান আন্দোলন নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আজকের এই বক্তব্যের সাথে আমরা একদমই একমত হতে পারছি না। বুয়েটের উপাচার্যের বিরুদ্ধে কর্মসূচি চলাকালে শিক্ষার্থীদের নিজেদের রক্ত নিয়ে সিঁড়িতে ফেলে রাখার ঘটনাকে তিনি বলেছেন ‘বিকৃত মানসিকতা’। আমাদের আপা,কিছু মনে করবেন না,আমাদের অনেকের কাছেই সেটা কিন্তু চরম সাহসিকতা। তিনি আরো বলেছেন যে,কঠোর কিভাবে হতে হয় তা তাঁর সরকারের জানা আছে। তাহলে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা যদি এখন বলে ফেলেন যে, কিভাবে বর্তমান ভিসি সাহেবকে পদত্যাগে বাধ্য করাতে হয় সেটা কিন্তু তাঁদেরও জানা আছে,তাহলে আপা আপনি কি বলবেন?
লেখক

Tuesday, August 28, 2012

হে মহান আল্লাহ্‌,আমাকে শক্তি দাও,সাহস দাও যেন আমি ..............................

...................................................................................................উথাল-পাথাল ভালোবাসায় পৃথিবীর সব অন্যায়-অনিয়ম দূর করে কুসুম কুসুম ভালোবাসায় ভরে দিতে চেয়েছিলাম সারা পৃথিবীকে।

কিন্তু আমার ভাই সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের শহীদ অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদের নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং কিছু অমানুষের সাথে প্রতিদিন লড়াই করতে করে আমি কিছুটা ক্লান্ত। মাঝে মাঝে কিছুটা অসহায়ও হয়ে যেতে হয়
 আমাকে।

পৃথিবীর সব অভিশাপ দিচ্ছি যারা আমাদের পরিবারকে প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছে। আমি কিন্তু এখন আর কাঁদতে পারি না। আমার চোখে খালি লাল লাল রক্ত বের হয়, বিশেষ করে যখন দেখি আমার বিধবা ভাবীর চোঁখে জল,এতিম ভাতিজি এবং এতিম ভাতিজা নিষ্পাপ মুখগুলো। কি যে এই কষ্ট! কাউকে বুঝানো যায় না।

হে মহান আল্লাহ্‌,আমাকে শক্তি দাও,সাহস দাও যেন আমি ..............................

Tuesday, August 21, 2012

আমাকে আসলে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই,আমি কিন্তু এক সর্বহারা পাগল।


যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে,তবে একলা চলো রে,তবে একলা চলো রে............। আর তাই সেই অতি ক্ষমতাবান হুলুদ সাংবাদিক(আসলে তিনি সাংবাদিক না,তিনি একজন সাংঘাতিক) শামিম খান ওরফে লাল মিয়া,
পিতাঃ জহির চোরা,গ্রামঃ কামারপাড়া(ঘড়িদারপাড়া),উপজেলাঃ ধামরাই,জেলাঃ ঢাকা- এর অব্যাহত নির্যাতন থেকে অসহায় এক হিন্দু জেলে পরিবারকে রক্ষা করতে যা কিছু করার দরকার হয়,আমি তাই করবো,ইনশাল্লাহ। ঠিক একইভাবে লড়াই করবো আমার ভাই সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের শহীদ অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদের খুনীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে। আমাকে আসলে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই,আমি কিন্তু এক সর্বহারা পাগল। আমার আসলে হারানোর কিছুই নেই। লতা নামের শ্যামলা রঙের এক মেয়েকে পাগলের মতো ভালোবাসতাম,সেই যেহেতু চলে গেছে দূরে,বহুদূরে..................।
 

Sunday, August 19, 2012

নিপীড়নের প্রতিবাদে ঈদের আনন্দ বর্জনের উপায় কি হতে পারে


নিপীড়নের প্রতিবাদে ঈদের আনন্দ বর্জনের উপায় কি হতে পারে

প্রাপক
(১)শামিম খান ওরফে লাল মিয়া সাংবাদিক (আসলে সাংবাদিক না,তিনি একজন সাংঘাতিক)
পিতাঃ মোঃ জহির খান
গ্রামঃ কামারপাড়া(ঘড়িদারপাড়া)
উপজেলাঃধামরাই
জেলাঃ ঢাকা

হাবিবুল্লাহ মিজান 
গণমাধ্যম কর্মী,ঢাকা
 পক্ষে
(১)নিমাই চন্দ্র রাজবংশী
(২)শচিন চন্দ্র রাজবংশী
(৩)সানা রানী রাজবংশী
(৪)রংমালা রানী রাজবংশী
(৫)ফুলমালা রানী রাজবংশী
(৬)শিল্পী রানী রাজবংশী
(৭)লিপি রানী রাজবংশী
(৮)স্বপন চন্দ্র রাজবংশী

সর্ব সাং- কাওয়ালীপাড়া,
উপজেলাঃ ধামরাই
জেলাঃ ঢাকা

আপনি কি আসলেই মুসলমান?

যদি নিজেকে মুসলমান বলেই দাবি করেন
তাহলে
আপনি নিশ্চয় একটি অসহায় হিন্দু জেলে পরিবারকে দিনের পর
দিন এভাবে পালিয়ে থাকতে বাধ্য করতে পারেন না।

আপনি যদি নিজেকে সাংবাদিক বলেই দাবি করেন
তাহলে
আপনি নিজের স্বার্থে আদালতকে ভুল বুঝিয়ে এবং পুলিশকে দিয়ে এই জেলে পরিবারের পিতা-মাতা,ভাই-বোনকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করাতে পারতেন না।
টেনে-হেঁচড়ে থানার হাজতে এবং কোর্টের গারদখানায় এভাবে ঢুকাতেও পারতেন না গর্ভে নয় মাসের সন্তান থাকা আমার হিন্দু বোনকে।

আমাদের পিঠ আজ দেয়ালে ঠেকে গেছে।
আর তাই

আসুন,আগামী কালের মুসলমানদের পবিত্র ঈদের আনন্দ আমরা সব ধর্মের বন্ধুরা মিলেমিশে উপভোগ করি।
কিন্তু সাংবাদিক নামদারী এই লাল মিয়ার সন্ত্রাসী লাল বাহিনীর নিপীড়ন থেকে কমপক্ষে এই হিন্দু জেলে পরিবারকে রক্ষা করি- এটাই হোক একজন সত্যিকারের  মুসলমান সাংবাদিকের ঈদ উপহার। এর চেয়ে ভালো কোন উপহার আছে বলে আমার  জানা নেই।

নিপীড়নের প্রতিবাদে ঈদের আনন্দ বর্জনের উপায় কি হতে পারে,সেটা নিয়েই ভাবছি । তবে আমরা কাউকে বাক্তিগতভাবে বিব্রত করতে চাই না। আমাকে যারা কিছুটা চেনেন,তাঁরা ভালো করেই জানেন যে,আমি কোন কিছু শেষ দেখা না পর্যন্ত কাপুরুষের মতো পালিয়ে যাই না। এটা আমার স্বভাবেই নেই। বাকিটা আল্লাহ্‌ ভরসা।

তবে
আমি এটাও জানি আমাদের জন্য সারা পৃথিবীর সব মানুষের ঈদ বা পূজার আনন্দ তো আর থেমে থাকবে না!

আর তাই
আমার সব প্রিয় বন্ধুদের জন্য আমার এক খুব কাছের ছোট ভাই,কবি,গীতিকার এবং সুরকার শিশিরের কাছ থেকে উপহার হিসাবে পাওয়া আমার স্বপ্নের সেই নদীগুলোকে বাঁচাতে লেখা নদীটির নাম গাজীখালী শীর্ষক গানের প্রথম ডেমো ভার্সন সবার উদ্দেশ্য উৎসর্গ করছি।
আশীর্বাদ চাইছি যেন আস্তে আস্তে একদিন নিজের জীবনটা বিলিয়ে দিতে পারি।

পরিশেষে সবার কাছ থেকে অনেক অনেক আশীর্বাদ ভিক্ষা করছি মেধাবি শিল্পী শিশিরের জন্য এবং শিশিরের খুব কাছের বড় ভাই,আরেক মেধাবী সংগীত পরিচালক রোকন ইমনের জন্যও।
লাল সালাম। আমি লড়ছি,লড়াই করে যাবো,ইনশাল্লাহ। ফেসবুকে আমার বন্ধু হতে চাইলে,এখানে ক্লিক করতে পারেন